--> :: Amader Chhuti : :স্মৃতির ভ্রমণ

বেড়ানোর মতই বইপড়ার আদতও বাঙালির চেনা সখ – তা ছাপা হোক বা ই-বুক। পুরোনো এই ভ্রমণ কাহিনিগুলির নস্টালজিয়া তাতে এনে দেয় একটা অন্যরকম আমেজ। আজকের ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি লেখক-পাঠকেরা অনেকেই শতাব্দী প্রাচীন সেইসব লেখাগুলি পড়ার সুযোগ পাননি। 'আমাদের ছুটি'-র পাঠকদের জন্য এবার পুরোনো পত্রিকার পাতা থেকে অথবা পুরোনো বইয়ের কিছু কিছু নির্বাচিত অংশ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হবে পত্রিকার পাতায়।

 

[ডঃ কালিদাস নাগ (১৮৯১ –১৯৬৬) ছিলেন প্রখ্যাত বাঙালি ঐতিহাসিক ও লেখক। তাঁর জন্ম পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার শিবপুরে। পিতা মতিলাল নাগ। ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে শিবপুর হাই স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাশ করে কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে ভর্তি হন। এখান থেকে এফ.এ. এবং ইতিহাসে অনার্স নিয়ে বি.এ.পাশ করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এম.এ. পাশ করেন।
১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে স্কটিশ চার্চ কলেজেই অধ্যাপনা শুরু করেন। ১৯২১-২২ খ্রিস্টাব্দে তিনি সিংহল মহেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার হন এবং এই বছরেই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁকে 'ডক্টরেট' উপাধি দেওয়া হয়। তাঁর স্ত্রী রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের কন্যা সুলেখিকা শান্তা দেবী।
১৯২১ খ্রিস্টাব্দে জেনিভায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা সম্মেলনে তিনি ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে প্রাচ্য ও চীন সফরে যান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি বিনাবিচারে কারারুদ্ধ হন। পরবর্তীকালে স্বাধীন ভারতে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। রাষ্ট্রপতির মনোনীত সদস্য হন রাজ্যসভার। রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় প্রতিষ্ঠিত 'প্রবাসী' ও 'মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন। বিশিষ্ট ফরাসি নাট্যব্যক্তিত্ব, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক ও আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব রোম্যাঁ রোলাঁর সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।
মূল লেখাটি 'প্রবাসী' পত্রিকার আশ্বিন, ১৩৩২ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল।]


চীনের চিঠি

শ্রীকালিদাস নাগ

আজ চীন দেশে নাম্‌ব। ভোরে 'ডেকে' এসে দেখা গেল জাহাজ সমুদ্র ছেড়ে ইয়াঙ-সি-কিয়াঙ্ নদীর উপর দিয়ে চলেছে, কত রকমের ঔৎসুক্য জমা হয়ে মনটাকে অস্থির করে' তুলছে, ক্রমশঃ চোখে পড়্ল দূরের তটভূমি – সাদা বালুচর বৈচিত্র্যহীন চীনেম্যানের মুখের মতনই বর্ণহীন বাহুল্য-বর্জ্জিত। আশ্চর্য্য এই জাতটির মুখ! জাহাজ থেকে নেমে অবধি নানা জিনিষ দেখ্ছি, কিন্তু সবচেয়ে মনকে আকর্ষণ কর্‌ছে চীনের মুখ। সে মুখ কি বল্‌ছে? ভাষা না জেনেও অনেক জাতের মুখের দিকে চেয়েছি – তারা কি বল্‌তে চাইছে আভাসে বুঝেছি, কিন্তু চীনের বেলায়, শুধু কথার ভাষা নয়, চোখের ভাষা, চালের ভাষাও যেন আমাদের কাছে হেঁয়ালী ঠেকে! আমরা ভাবি এক, চীনে যেন বলে আর! ভাবা গিয়েছিল টিকিধারী চীনে চূড়ান্ত গতানুগতিক – হঠাৎ একদিন দেখা গেল চীনে টিকি উড়িয়ে বেশ খানিক এগিয়ে ছুটে এসেছে। লোকে ভেবেছিল, চীনের শাসনতন্ত্রে সম্রাটের আসন বুঝি অটল। হঠাৎ কোথা থেকে কেমন করে' চীনে যে গণতন্ত্রের গোড়াপত্তন করে' বস্‌ল বোঝাই গেল না।
এম্‌নি করে' বার বার আমরা দেখ্‌ছি চীনের মুখ আমাদের চেনা হয়নি; নিজেদের অনেক মনগড়া দাবী-দাওয়া, অনুযোগ অভিযোগ আমরা চীনের ঘাড়ে চাপিয়ে আস্‌ছি, আর চীন নির্ব্বিবাদে সে-সমস্ত ওলোট পালট করে' দিয়ে নিজের খোস-খেয়ালের ভরে নিজের পথটি ধরে' চলেছে। কে জানে এম্‌নি করে' কতবার চীন আচম্‌কা ভবিষ্যতের ইতিহাসকে মধুর অথবা নিষ্ঠুর পরিহাসে উদ্ভ্রান্ত করে' চলবে!
তাই চীনের মুখের দিকে চেয়ে রহস্য যতই ঘনিয়ে আস্‌তে দেখ্‌ছি ততই মনটা সেই রহস্য ভেদ কর্‌তে উন্মুখ হ'য়ে উঠ্‌ছে। সাঙহাই বন্দরে জাহাজ লাগ্‌তেই দেখি চীনে ডিঙ্গির এক বিপুল বাহিনী যেন বন্দরকে ছেয়ে ফেলেছে, ছোট ছোট নৌকার উপর মাল চড়িয়ে তীরে নিয়ে যাবে; পুরুষরা মাল বোঝাই কর্‌ছে, নৌকার উপর এক মেয়ে রান্না চড়িয়েছে, একহাতে রাঁধবার খুন্তি, অন্যহাতে দাঁড়; পিঠে একটি শিশু কাপড় দিয়ে বাঁধা! সমানে তিন দিকে তাল দিয়ে যাচ্ছে একা – আশ্চর্য্য কর্ম্মঠ এই নিম্নশ্রেণীর চীনে মেয়েরা। সেই নৌকার টলমলানির মধ্যে সংসার-যাত্রা বেশ চলে' যাচ্ছে – পুরুষ খানিক খেটে হাঁড়ির কাছে এসে দাঁড়াল, মেয়েটি তার হাতে একটা বাটি দিয়ে তার মধ্যে হাঁড়ির ভিতরকার খানিক পদার্থ তুলে দিলে। পুরুষ ভোজন শেষ করে' আবার কাজে ছুট্‌ল, যেন শ্রান্তি-আলস্য কি এরা জানে না। পিঠে-বাঁধা খোকাটা পিট্‌ পিট্‌ করে' চাইছে আর আবাঁধা হাত-পা নেড়ে যেন এখন থেকেই কাজের পাঁয়তারা কস্‌ছে। তার চেয়ে একটু বড় ছেলেটা তার চেয়ে বিশগুণ ভারী দাঁড়টা ছোট্ট হাতের মধ্যে টিপে ধরে' ছপ্‌ছপ্‌ করে' জল টান্‌ছে, দেখে যেন বিশ্বাস হয় না। দাঁড়টা হাত থেকে ফস্‌কে গেলে বানরের মতন লাফিয়ে আবার ধর্‌ছে। কাজটা যেন খেলা – খাটুনী যেন স্বভাব এ জাতের। আমাদের কুলীদের আধ্যাত্মিক হাইতোলা আর ফুটপাথের উপর অনন্তশয়নের কথা মনে পড়্‌তেই ভারত ও চীনের মধ্যে মস্ত একটা পার্থক্য প্রকট হ'য়ে উঠ্‌ল। তীরে নেমে দেখ্‌ছি চীনে কুলী মোট নিয়ে চলেছে, কেউ নিয়েছে মাথায়, কেউ ঠেলা-গাড়ীতে। একজন কুলী হাত-গাড়ীতে যে মোট ঠেলে নিয়ে যাচ্ছে তার আয়তন দেখেই আমাদের কুলীরা হাই তুলে বল্‌বে "সকলই মিথ্যা শুধু হরিনাম সত্য"। চীনে মুটে যে বোঝা অকাতরে মাথায় বয়ে নিয়ে চলেছে, সেটা দেখ্‌লে আমাদের দেশের মুটের পতন ও মূর্চ্ছা অবশ্যম্ভাবী।
চীনে কুলী মজুর যেন শ্রমশক্তির প্রতিমূর্ত্তি। পুরুষদের বেশ মানায়, কিন্তু মেয়েদের এক্ষেত্রে কেমন যেন বেখাপ্পা লাগে; আমাদের দেশে খাটিয়ে মেয়ের মুখেও নারীত্বের একটা কমনীয়তা দেখ্‌তে পাই, সেটা চীনে মজুরনীদের না পোষাক-পরিচ্ছদে না ভাবে-ভঙ্গীতে মেলে! সর্ব্বাঙ্গে যেন একটা পুরুষতা ছেয়ে গেছে। বিশেষতঃ কাটাছাঁটা কোর্ত্তা, পায়জামা, উৎকট চুল বাঁধা, কালো নীল পোষাক – সবটা মিলে যেন চক্ষুশূল হ'য়ে দাঁড়ায় – মনটা ব্যথিত হ'য়ে ফিরে ফিরে তাকায় সেই আমাদের দেশের শাড়ী ঘাগরার দিকে, যা নানা ছন্দে রঙে নানা স্তরের মেয়েদের সাজ নারীত্বের বৈচিত্র্যে সুন্দর করে' রেখেছে। সবচেয়ে আমাদের আঘাত করে চীনে রমণীদের এই বেশভূষার অবনতি; অতীত কালে যে মোটেই এরকম ছিল না – চীনের স্ত্রীপুরুষ পোষাক-পরিচ্ছদে যে উচ্চ সৌন্দর্য্য বোধ ও রুচির পরিচয় দিয়ে এসেছে, তার অসংখ্য প্রমাণ রয়েছে এদের প্রাচীন ভাস্কর্য ও চিত্র-কলায়। সপ্তম ও অষ্টম শতাব্দীতে তাঙ্‌ (Tang) সাম্রাজ্যের সময় পরিচ্ছন্নতা ও কলা-কুশলতার যে শিক্ষা চীনের কাছ থেকে জাপান পেয়েছে, তার নিদর্শন আজও জাপানকে গৌরবান্বিত করে' রেখেছে, কিন্তু সেই সুষমা-সৌষ্ঠবের আদি উৎস চীনের আজ কি দুর্দ্দশা! সন্দেহ হয় যেন সেই আদিম সভ্যতার ক্ষেত্রের উপর একটা বিজাতীয় বর্ব্বতার বাণ ডেকে সব ধ্বংস করে' গেছে।
সহরের পথে কিন্তু মধ্যে মধ্যে আর এক ছাঁচের মুখ চোখে পড়ছে। মধ্যবিত্ত গৃহস্থদের পোষাক বেশ-একটু ওরি মধ্যে পরিপাটী; পরণের কাপড় কালো হ'লেও একটু রেশমের জলুস্‌ – একটু হাল্কা নীল রঙের আভাস দিচ্ছে, গৃহস্বামী ধীর গতিতে চলেছেন শান্ত গম্ভীর মুখে; পিছনে গৃহিণী চলেছেন, পোষাকে একটু বাহারের আমেজ – মুখে চোখে একরকমের কমনীয়তা আছে, অথচ ঠিক তার ধাতুপ্রত্যয় যেন আমাদের জানা নেই! বাঁধা পা মুক্তি পেয়েছে গণতন্ত্রের কৃপায়, কিন্তু পা যেন এখনও তেমন বশে আসেনি; চলার মধ্যে পাঁয়তারাটা যেন বেশী স্পষ্ট, ছন্দ এখনও জাগেনি। নিম্নশ্রেণীর মেয়েদের মত শিশুকে পিঠে না বেঁধে, বুকে করে' নেবার অভ্যাস এদের আছে; মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়েদের, আমাদের দেশের মত পর্দ্দার বালাই নেই, অবাধে সর্ব্বত্র এরা চলা ফেরা করে। গৃহিণী ছেলেদের নিয়ে চলেছেন ... পথে চীনে রসুইকর নানা জিনিষ রেঁধে বাঁক-কাঁধে ফেরি করে' চলেছে ... অন্যান্য দেশের মত এখানে ফেরিওয়ালার "হাঁক" নেই, তার জায়গায় সাঙ্কেতিক আওয়াজ আছে; কাঠের বা লোহার কাটি দিয়ে ঠুকে যে-যে তালে আওয়াজ করে সেটা থেকে ছেলে-বুড়ো বুঝ্‌তে পারে কোন্‌ জিনিষ বেচ্‌ছে। পিছনে একটা আওয়াজ হতে চেয়ে দেখি একদল ছেলে চঞ্চল হ'য়ে উঠেছে, বাঁকের মধ্যে 'ভ্রাম্যমাণ হোটেল' থেকে 'সোইয়া' সিম সিদ্ধ মাংস ইত্যাদি লোভনীয় জিনিষ খেতে চায়; ছেলেদের মা দর দস্তুর করে' কিনে দিচ্ছেন আর তারা মনের আনন্দে খাচ্ছে। এম্‌নি করে' চীনের রাস্তায়-রাস্তায় স্থাবর অথবা চলন্ত হোটেলে মধ্যাহ্ন বা সান্ধ্য ভোজন সেরে মানুষ কাজ-কর্ম্ম করে' যায়। প্রত্যেক বার বাড়ী গিয়ে খাবার বালাই নেই।
এদেশে একালের স্কুল-কলেজে পড়া ছেলে-মেয়েদের মুখে একটা নতুন ভাব, নতুন জিনিষ দেখবার, বুঝবার, আয়ত্ত করবার আগ্রহ অসীম; এই দিক্‌টা কাছে এসে না দেখ্‌লে বিশ্বাস করা শক্ত, চীন যে চিরস্থবির এই ধারণাটাই যেন সাধারণের মনে পাকা হ'য়ে গিয়েছে। কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথের চারদিকে যে তরুণ চীন-দল সমবেত হয়েছিল, তাদের মধ্যে প্রাচীন ও নবীনের একটা বড় রকম সংঘর্ষ অথবা বোঝাপড়া যে আরম্ভ হয়েছে, তা প্রতিপদে আমরা অনুভব করেছি; এদের আধুনিক শিক্ষার উপর পাশ্চাত্য প্রভাব পুরোদমে চল্‌ছে; শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলি প্রায়ই পাশ্চাত্য পাদ্রীসঙ্ঘের হাতে; আধুনিক নাট্যশালায় এমন-কি চিত্রকলায়ও পাশ্চাত্য শিল্পকলার ছাপ পড়্‌ছে; রাজনৈতিক ক্ষেত্রের ত কথাই নাই। সুতরাং উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি ভারতের নব্যশিক্ষিতের দল যেমন একটা নকল-নবিশীর অধ্যায় আমাদের ইতিহাসে লিখে এসেছে, নব্য চীনও আর এক রকমে সেই অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়ে চলেছে। এই উলট-পালটের যুগে বিচার করা সহজ, কিন্তু বোঝা কঠিন; কারণ খুঁতগুলো প্রকট, কিন্তু স্থায়ী সঞ্চয়টা স্পষ্ট নয়; ঐতিহাসিক ছন্দবোধ বজায় রেখে চীনের সঙ্গে একাত্ম হ'য়ে যদি কেউ দেখ্‌তে পারেন, তবেই এসমস্যার মর্ম্মোদ্ঘাটন করা সম্ভব হবে। তুরষ্ক থেকে চীন-জাপান পর্য্যন্ত প্রাচ্যখণ্ডে যে বিরাট্‌ ঐতিহাসিক নাট্যের অবতারণা হয়েছে, কবে কোন্‌ অজ্ঞাত সূত্রধার তার নান্দীবাচন করে' গেছেন, কত বিচিত্র অঙ্ক-গর্ভাঙ্কের বিন্যাসের, কত রুদ্র বীভৎস শান্ত করুণ রস সঙ্গতিতে তার অনাগত ইতিহাস মুখরিত হ'য়ে উঠ্‌বে কে জানে? শুধু জানি ছ'হাজার বছর পূর্ব্বে এক যুগ সন্ধিতে চীন এই ভারতের মুখের দিকে চেয়েছিল এবং ভারত মাতা তাঁর মৈত্রী-কল্যাণ-বিজ্ঞান ভিক্ষু সন্তানদের চীনে পাঠিয়েছিলেন; আজ আর এক যুগসঙ্কটে চীন আবার ভারতের দিকে চাইছে। ভারত-গৌরব রবীন্দ্রনাথের নিমন্ত্রণে কত বড় ঐতিহাসিক সম্ভাব্যতার সিংহদ্বার খুলে গেল তা ভবিষ্যতই প্রকাশ কর্‌বে। তাঁর অনুগ্রহে যে-সব জিনিষ দেখ্‌বার সৌভাগ্য হয়েছে, তার কিছু কিছু আভাস দেবার ইচ্ছা রইল।

সাঙহাই, এপ্রিল ১৯২৪

কৃতজ্ঞতা স্বীকার: হাইডেলবার্গ ইউনিভার্সিটি

[অভ্রতে কিছু কিছু বাংলা বানান টাইপের অসুবিধাটুকু বাদ দিলে মূল লেখার বানান ও বিন্যাস অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। - সম্পাদক]

HTML Comment Box is loading comments...

To view this site correctly, please click here to download the Bangla Font and copy it to your c:\windows\Fonts directory.

For any queries/complaints, please contact admin@amaderchhuti.com
Best viewed in FF or IE at a resolution of 1024x768 or higher